অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ। উত্তেজনা-খুনের অভিযোগ। প্রথম দফার থেকে অনেক ঘটনাবহুল হয়ে থাকল দ্বিতীয় দফার ভোট। প্রথম দফার চেয়ে অনেক বেশি হাইপ্রোফাইল ছিল আজকের দফার ভোট। খোদ মমতা ব্যানার্জি যেখানে নন্দীগ্রামে প্রার্থী, আর তার বিপক্ষে যখন প্রার্থী শুভেন্দু অধিকারী। দ্বিতীয় দফায় ৩০ আসনে ভোট হলেও, সারাদিন সব সংবাদমাধ্যম জুড়েই থাকল নন্দীগ্রামের খবর। নন্দীগ্রামের বয়াল বিশেষ করে খবরে এল। বয়ালের একটু বুথে যেতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনি দেওয়া হয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঘিরে তুমুল উত্তেজনা ছড়ায়। তৃণমূল ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে রীতিমতো সংঘর্ষের পরিস্থিতি তৈরি হয়। এই ঘটনায় রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে ফোন করেন মমতা।
আরও পড়ুন: দ্বিতীয় দফা যার, নবান্ন কী তার
৮০ শতাংশের মত ভোট পড়ল দ্বিতীয় দফায়। ভোটের হার বেশি হওয়ায় জল্পনা, ভোটারদের এই ব্যাপক সাড়া আসলে কিসের ইঙ্গিত! বিজেপি-র দাবি, ভোটারদের উৎসাহই বলে দিচ্ছে মমতা নন্দীগ্রামে হারবেন। আবার তৃণমূল বলছে, অধিকারী পরিবারের বিরুদ্ধে ক্ষোভে আর মমতা প্রার্থী হওয়ার উৎসাহেই ভোটের হার বেশি।
নন্দীগ্রামে বিজেপি কর্মীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ডেবরায় বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষকে ঘিরে বিক্ষোভের অভিযোগ উঠেছে।
দু দফা মিলিয়ে রাজ্যের ৬০ আসনে ভোট হয়ে গেল, রইল বাকি পাঁচ দফা, ২৩০টা আসন।























