নগরীর প্রাণকেন্দ্রে নির্মিত বিমানবন্দরের সীমানার ভেতরে ঝোপঝাড়ে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। রানওয়ে থেকে আগুনের লেলিহান শিখা প্রায় ৩০ থেকে ৪০ মিটার দূরে পৌঁছেছিল। সৌভাগ্যক্রমে এই সময়ে কোন ফ্লাইট শিডিউল ছিল না। বিমানবন্দর চত্বরে আগুন লাগার বিষয়টি পুলিশ কন্ট্রোল রুমকে জানানো হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নেভাতে অনেক সময় নেয়।

তথ্য প্রদান করে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বিমানবন্দর চত্বরে যে স্থানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে তার দূরত্বে বেশ কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে। আগুন লাগার পর বাতাসের কারণে ধোঁয়া হাসপাতালের দিকে যেতে থাকে। একই সঙ্গে বিমানবন্দরের রানওয়ের দিকে দ্রুত গতিতে এগিয়ে যেতে থাকে আগুন।

আগুন

বলা হচ্ছে, এই বিমানবন্দর জনসাধারণের ব্যবহারে নেই। এখানে শুধুমাত্র ভিআইপি বিমান অবতরণ করে। তথ্য অনুযায়ী, যখন এনসিসি প্রশিক্ষণ হয়, তখন এখানে হেলিকপ্টার দাঁড়িয়ে থাকে। যদিও এই মুহূর্তে হেলিকপ্টার না থাকায় বড় দুর্ঘটনা এড়ানো গেছে। একই সঙ্গে আগুন লাগার পর বিজ্ঞান নগর ওভার ব্রিজে যানবাহনের সারি পড়ে যায়। সবাই মোবাইলে আগুন বন্দি করতে থাকে।