রুপির অবস্থানের যথেষ্ট অবনতি হচ্ছে। সোমবার 54 পয়সা কমার পর এক ডলারের দাম উঠেছে 81.63 টাকা। যা এ যাবৎকালের সর্বনিম্ন স্তর।এর আগে সোমবার সকালে রুপি 81.47 টাকায় নেমে আসে। ডলার 20 বছরের সর্বোচ্চ ছুঁয়েছে। একই সঙ্গে, রুপির ঐতিহাসিক পতনের পর ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, পতন ঠেকাতে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া ডলার বিক্রি করার সম্ভাবনা রয়েছে।
রুপির দরপতনের কারণে ভারতের আমদানি বিল বাড়বে। ভারতকে আমদানির জন্য আগের চেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হবে। আমদানির ওপর নির্ভরশীল কোম্পানিগুলোর মার্জিন কম থাকবে, যা দাম বাড়ানোর মাধ্যমে পূরণ করা হবে। এতে মূল্যস্ফীতি বাড়বে। পেট্রোলিয়াম পণ্য, বিদেশ ভ্রমণ, বিদেশ থেকে সেবা নেওয়া ইত্যাদিও ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে। রুপির দরপতন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে দুর্বল করে। রাজকোষ খালি হয়ে যাবে। অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি একটি ভাল জিনিস নয়।
![ডলারের তুলনায় ভারতীয় মূল্য এখন সর্বনিম্ন! এ বিষয়ে কি পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের? 1 ডলার](https://img.etimg.com/thumb/width-600,height-450,msid-92859930,imgsize-43280/rupee-falls-to-record-low-of-79-67-against-us-dollar.jpg)
![ডলারের তুলনায় ভারতীয় মূল্য এখন সর্বনিম্ন! এ বিষয়ে কি পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের? 1 ডলার](https://img.etimg.com/thumb/width-600,height-450,msid-92859930,imgsize-43280/rupee-falls-to-record-low-of-79-67-against-us-dollar.jpg)
একটি দুর্বল রুপি বিদেশে কর্মরত আইটি সংস্থাগুলির আয় বাড়াবে, অন্যদিকে ফার্মা সেক্টরের রপ্তানিও বাড়বে, অন্যদিকে বস্ত্র খাত উপকৃত হবে। ভারত বর্তমানে টেক্সটাইল রপ্তানির বৈশ্বিক ranking-এ দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। একটি দুর্বল রুপিও এই খাতকে ব্যাপকভাবে উপকৃত করবে।