স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের মতো বাঙালি অভিনেত্রী থেকে শুধু করে ইমন বন্দ্যোপাধ্যায় মনে যার হয়ে তিনি সেই ভিডিওয় কথা বলেছিলেন সেই গায়িকাও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রূপঙ্করের বক্তব্যে। বাঙালি ইউটিউবাররাও শেষমেশ ময়দানে নামলেন। ময়দানে নামলেন সিনেবাপ এবং সবশেষে রোদ্দুর রায়। KK র মৃত্যুর পর শোকস্তব্ধ কয়েক প্রজন্মের মানুষ। সেইদিন তারাদের সাথে রাত জেগেছিল শহরের পর শহর। কোথাও যদি তারাদের ভিড়ে শেষবারের জন্য হলেও তাঁর ছোঁয়া পাওয়া যায়। রূপঙ্কর বাগচী নিজেকে তাঁর সমকক্ষ মনে করেন। বাংলার সবাই KK- র থেকে ভালো গায়, এই তার বক্তব্য। তা বক্তব্য এমন হলে প্রতিক্রিয়া তো এমন হওয়াটা মোটেই অস্বাভাবিক নয়।
Cinebap মদন মিত্রের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে এক অপ্রীতিকর তুলনা করেছেন যদিও তা লেজেন্ড রোদ্দুর রায়ের সামনে কিছুই নয়। রোদ্দুর রায় অশ্রাব্য ভাষায় ভরিয়ে দিলেন রূপঙ্করকে। নিজের ভাষায় এক অদৃশ্য ঘুটের মালা যেন পরিয়ে দিলেন রূপঙ্কর বাগচীর গলায়। শেষে “ছাগল” বলে অভিহিত করলেন তাকে। Cinebap ভিডিওর শেষে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন যে আমাদের সবাইকে একথা ভুললেও চলবে না যে kk-র মৃত্যুর জন্য রূপঙ্কর দায়ী নয়। দায়ী নজরুল মঞ্চের ম্যানেজমেন্ট। এটা গোটা কলকাতার একটা অসম্মান, বাঙালির অসম্মান। আজ সুনিধি চৌহান আর জুবিন নৌটিয়ালও যার জন্য এলোনা এই কলকাতার বুকে। “City of Joy” উপাধিটা আজ যেন হঠাৎই বড্ড বেমানান লাগছে।