সিধু মুসে ওয়ালার হত্যাকাণ্ডে এখনও শোকস্তব্ধ গোটা পাঞ্জাব এবং তাঁর পাঞ্জাবের বাইরের সমর্থকেরা। অনেক রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে এই হত্যাকাণ্ডের সূত্র ধরে। প্রশাসনিক গাফিলতি থেকে শুরু করে গ্যাং ওয়ার সবকিছুই সামনে আসছে।
এরই মধ্যে সামনে এলো কলকাতার একটি এনকাউন্টার। পুলিসের এনকাউন্টারে মারা গিয়েছিল পাঞ্জাবের একজন কুখ্যাত গ্যাংস্টার এবং ড্রাগ স্মাগলার জয়পাল ভুল্লার। এটা ২০২১ সালের জুন মাসের ঘটনা। ২০২১ সালের ১৫ মে লুধিয়ানার জাগ্রাওন শহরে দুই অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টরকে গুলিবিদ্ধ করে হত্যা করে পালিয়েছিল ভুল্লার।
![সিধু মুসে ওয়ালার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কলকাতা এনকাউন্টারের যোগ! ক্রমশ ঘনিভূত হচ্ছে রহস্য 1 সিধু মুসে ওয়ালা](https://static.langimg.com/thumb/msid-91874981,imgsize-26326,width-540,height-405,resizemode-75/ei-samay.jpg)
![সিধু মুসে ওয়ালার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে কলকাতা এনকাউন্টারের যোগ! ক্রমশ ঘনিভূত হচ্ছে রহস্য 1 সিধু মুসে ওয়ালা](https://static.langimg.com/thumb/msid-91874981,imgsize-26326,width-540,height-405,resizemode-75/ei-samay.jpg)
দেবেন্দার বোম্ভাইয়া নামে এক গ্যাংস্টারের নাম এখানে উল্লেখ করা ভীষণ প্রয়োজন, কারণ দেবেন্দার বোম্ভাইয়া গ্রুপ লরেন্স বিষ্ণই গ্রুপের সবচেয়ে বড় শত্রু। সূত্রের খবর, দেবেন্দারের সঙ্গে আরও কয়েকটি গ্যাংস্টারের গ্রুপ লরেন্স বিষ্ণই গ্রুপের বিপক্ষে কাজ করত। যেমন চন্দ পান, রোকি, শেহরা খুব্বান এবং শেষমেশ জয়পাল ভুল্লার। এদের কার্যক্রমের মধ্যে যথেষ্ট যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে।
এবার লরেন্স বিষ্ণই যখন সিধু মুসে ওয়ালাকে নিজের বিপক্ষ হিসেবে চিহ্নিত করে, তখন একথা আলোচনায় উঠে আসছে যে সিধু ওই গ্যাংস্টার চক্রের সদস্য ছিলেন। যদিও সেই কথার কোনও সত্যতা এখনও সামনে আসেনি। উল্লেখ্য, জয়পাল ভুল্লার একজন পুলিশ কর্মকর্তার ছেলে। একজন পুলিশের ছেলে হয়ে কীভাবে এই পথ সে বেছে নেয়, সেটাই আশ্চর্যের। ওয়াকিবহাল মহলে এখন যে প্রশ্নটি সবচেয়ে বেশি ঘুরপাক খাচ্ছে তা হল সিধু খুনের আচ কি তাহলে কলকাতায় পড়তে পারে?