গত দশক বা তার আগের দশকে ফিল্ডিংকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ব্যাটিং বা বোলিংয়ের মত গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করা হয়। বিশেষত সংক্ষিপ্ত আকারে পার্থক্য তৈরির জন্য দলে ভালো ফিল্ডার থাকা জরুরি। ভালো ফিল্ডার মোট রানের চেয়ে কিছু রান হলেও একটি পার্থক্য তৈরি করতে পারে যা ঘনিষ্টভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা মূলক ম্যাচ গুলিতে খুব গুরুত্বপূর্ণ। টেস্ট ক্রিকেটে এখনও দুর্বল ফিল্ডারদের উপস্থিতি থাকলে বেশিরভাগ একদিন এবং টি টোয়েন্টি ভালো ফিল্ডার রয়েছে।
ফিল্ডিয়ে অক্ষমতার প্রমান দিয়েছেন যে ভারতীয় ক্রিকেটাররা
১. মুরালি কার্তিক –


লেফট হান্ড স্পিনার মুরালি কার্তিক ভারতে কখনো ম্যাচ খেলতে পারেননি যদিও তিনি ছিলেন ভারতের কয়েকজন ভালো ল্যান্ড স্পিনার দের মধ্যে একজন। ছবি দেন তিনি একজন দুর্বল ফিল্ডার হাওয়াই এবং মাঠে অনেক বিপক্ষের টিম কে অনেক বেশি রান দিয়ে দেওয়ার ফলে তার ক্রিকেটার জীবন যাপন অনেক দুর্বল হয়ে পড়েছিল। ক্রিকেটের আধুনিক ফরম্যাটে ভালো অনেক ফিকদার থাকার ফলে কার্তিক আর জায়গা পান নি।
২. আশিস নেহেরা –


ভারতীয় ক্রিকেটের ইতিহাসে বাজে ফিল্ডিংয়ের আরেকটি নিদর্শন হলেন আশিস নেহেরা। বহু ক্রিকেট বিশেষজ্ঞ আশিস নেহেরার ফিল্ডিংয়ের নিন্দা করেছেন। সম্প্রতি একটি আইপিএল ম্যাচেও তার খারাপ ফিল্ডিংয়ে নিদর্শন পাওয়া গেছে।
৩. জাসপ্রিত বুমড়াহ –


নিঃসন্দেহে তিনি একজন অন্যতম মেধাবী ডেথ বোলার তবে ফিল্ডিংয়ে কথাবার্তা বলার সময় সে রকম হয় না ।
৪. ইশান্ত শর্মা –


ইশান্ত শর্মা হলেন 6 ফুট লম্বা বোলার। তিনি ক্রিকেট ইতিহাসে অনেকের দেখা খুবই বাজে ফিল্ডার। এমনকি তিনি ঠিকঠাক ব্যাট ও করতে পারেন না পরে অনেক আলোচনার মধ্যে দিয়ে ফর্ম্যাট ৩ থেকে ইশান্ত শর্মা কে সরিয়ে দেওয়া হয়।
৫.মুনাফ প্যাটেল-


মুনাফ প্যাটেল হলেন সেই সব ভারতীয় বোলারদের মধ্যে একজন যারা ক্রিকেট জীবনের শুরু থেকেই খারাপ ফিল্ডার হিসেবে চিহ্নিত ছিলেন। ফিল্ডিং এর ক্ষেত্রে তার সহজাত দক্ষতার অভাব ছিল। দুর্ভাগ্যবশত তিনি তার ফিটনেস উন্নতির চেষ্টাও সেইভাবে করেননি। এইসব কারণের জন্যই একটি দক্ষ বলার হওয়া সত্ত্বেও তাকে জাতীয় দল থেকে বাদ পড়তে হয়।